বিরোধী নেতাকর্মীদের ধরে নিয়ে পায়ে গুলি করা আইন-শৃংখলা বাহিনীর জন্য সাধারণ নিয়মে পরিণত হয়েছে

বিরোধী নেতা-কর্মীদের ধরে নিয়ে পায়ে গুলি করা আইন-শৃংখলা বাহিনীর একটি স্বাভাবিক ও সাধারণ নিয়মে পরিণত হয়েছে। বর্তমান সরকারের আমলে আইনের শাসন বলতে কিছু নাই । আগের দিনের অত্যাচারী জমিদার বাহিনীর মতোই সরকারের হয়ে জনগণের বিশেষ করে বিরোধীদের উপর নানা জুলুম নির্যাতন করে যাচ্ছে আইন-শৃংখলা বাহিনী। বর্তমানে আইন-শৃংখলা বাহিনীর ক্ষমতা অপরিসীম। কেউকে গ্রেপ্তার তাদের কোন গ্রেপ্তারী পরোয়ানা বা কোন আদেশ-নির্দেশের প্রয়োজন হয় না। তার মন কেউকে গ্রেপ্তার করতে চাইলেই যেন গ্রেপ্তা করতে পারে। গ্রেপ্তার করার পর আবার অস্বীকার করছে বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে। আবার মন চাইলে বন্দুক যুদ্ধের নাটক সাজিয়ে গুলি করে হত্যা করে লাশ ফেলে রাখছে কোন একস্থানে। আবার কখনো কখনো মেডিকেলে পাঠিয়ে দেয়া হচ্ছে। বছরের পর বছর চলে যাচ্ছে, আইন-শৃংখলা বাহিনীর এসকল কাজের কোন ধরণের তদন্ত হচ্ছে না, কোন দায়িত্বশীল কর্তৃপক্ষ এগুলি নিয়ে কোন কথা বলছে না। মনে হচ্ছে যেন আইন-শৃংখলা বাহিনী যা করছে, সব ঠিক করছে। বরং উল্টোটা দেখা যাচ্ছে। আইন-শৃংখলা বাহিনী এই কাজকে বৈধতা দেয়ার জন্য সরকারী দলের মন্ত্রী-এমপি হতে শুরু করে আইন-শৃংখলাবাহিনী ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সরাসরি বুকে গুলি করার দেখা মাত্র গুলি করার ছাফাই গাচ্ছে। আেইনের পোষাক পরে তাদের সকল অন্যায় ও বআইনী কাজকে সরকার ও সরকারী দলের নেতারা সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছেন তাতে দেশ কোথায় গিয়ে দাড়াবে, এভাবনায় দেশের সাধারণ নাগরিকরা অস্থির? তবে এ কথা বলা যায় এ অবস্তা বেশিদিন চললে তা কারো জন্যই মঙ্গল হবে না।