-রমজান হলো কুরআন নাজিলের মাস
-এ মাসে জান্নাতের দ্বারসমূহ উন্মুক্ত রাখা হয়, জাহান্নামের দ্বারসমূহ রুদ্ধ করে দেয়া হয়
-এ মাসে রয়েছে লাইলাতুল ক্বদেরর ন্যায় বরকতময় রজনী
-এ মাস দোয়া কবুলের মাস
-রোজার পুরস্কার আল্লাহ স্বয়ং নিজে প্রদান করবেন
-রোজা রাখা গোনাহের কাফফারা স্বরূপ এবং ক্ষমালাভের কারণ
-রোজা জান্নাত লাভের পথ
-সিয়াম রোজাদারের জন্য কিয়ামতের দিন সুপারিশ করবে
-রোজা জাহান্নামের অগ্নি থেকে মুক্তিলাভের ঢাল
-এ মাসের রোজা রাখা একাধারে বছরের দশ মাস রোজা রাখার সমান
-রোজাদারের মুখের দুর্গন্ধ আল্লাহর কাছে মিসকের সুগন্ধির চেয়েও উত্তম
-রোজা ইহ-পরকালে সুখ-শান্তি লাভের উপায়
-এ মাসে জান্নাতের দ্বারসমূহ উন্মুক্ত রাখা হয়, জাহান্নামের দ্বারসমূহ রুদ্ধ করে দেয়া হয়
-এ মাসে রয়েছে লাইলাতুল ক্বদেরর ন্যায় বরকতময় রজনী
-এ মাস দোয়া কবুলের মাস
-রোজার পুরস্কার আল্লাহ স্বয়ং নিজে প্রদান করবেন
-রোজা রাখা গোনাহের কাফফারা স্বরূপ এবং ক্ষমালাভের কারণ
-রোজা জান্নাত লাভের পথ
-সিয়াম রোজাদারের জন্য কিয়ামতের দিন সুপারিশ করবে
-রোজা জাহান্নামের অগ্নি থেকে মুক্তিলাভের ঢাল
-এ মাসের রোজা রাখা একাধারে বছরের দশ মাস রোজা রাখার সমান
-রোজাদারের মুখের দুর্গন্ধ আল্লাহর কাছে মিসকের সুগন্ধির চেয়েও উত্তম
-রোজা ইহ-পরকালে সুখ-শান্তি লাভের উপায়
হুযুর (স.) বলেছেন, ‘রোযাদারের জন্য দুইটি আনন্দ। একটি ইফ্তার কালে এবং অপরটি আল্লাহর সাথে দীদারকালে।’
সুতরাং তোমাদের মধ্যে কেউই রোযা অবস্থায় নির্লজ্জ কথা বলবে না এবং বাজে বকবে না। যদি কেউ রোযাদারকে গালি দেয় অথবা তার সাথে লড়াই করতে আসে, তবে সে যেন বলে দেয় যে, আমি রোযাদার।’
হযরত নবীয়ে করীম (স.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি রোযা অবস্থায় মিথ্যা কথা ও মিথ্যা কাজ হতে বিরত রইল না, তার উপবাসে আল্লাহর কিছুই যায় আসে না।’
হযরত নবীয়ে করীম (স.) বলেছেন যে, ‘আল্লাহ রব্বুল আ’লামীন বলেন, যে রোযাদারের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ আমার নিষিদ্ধ বস্তুসমূহ হতে বিরত থাকল না, তার শুধু পানাহার হতে বিরত থাকায় কোন লাভ নেই।’ আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা তোমাদের রবের দেয়া ক্ষমার দিকে দ্রুত অগ্রসর হও। আর ঐ বেহেশতের দিকে যার প্রশস্ততা আসমান ও জমীনব্যাপী! যা তিনি কেবল মুত্তাকীন বা পরহেজগারদের জন্যই প্রস্তুত করে রেখেছেন।
আসুন আমরা সবাই মিলে রমজানের আসল ও প্রকৃত শিক্ষা গ্রহন করি। আমরা যেন পেট ও ভুড়ি ভোজের মোহে প্রকৃত বিষয়টি ভূলে না যাই। আমাদের মুসলিম সমাজ আজ অন্য সকল বিধর্মীদের অনুকরনে ইসলাম ধর্মকে আজ খাওয়া-দাওয়ার ধর্মের রুপান্তর করে চলছে। এটা আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর ধর্ম নয়। এ বিষয়টি আমাদের সকলকে মনে রাখতে হবে। [সংগৃহিত]
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন