ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

শনিবার, ১৩ জুন, ২০১৫

টাকার বিনিময়ে সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হচ্ছে বিভিন্ন স্কুল!


বাংলাদেশে এবার টাকার বিনিময়ে সেরাদের তালিকায় নাম লেখানোর অভিযোগ উঠেছে নামী দামী বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। শুধুমাত্র বাণিজ্যের আশায়ই সেরাদের তালিকায় নাম লেখাতে এ অপকৌশলের আশ্রয় নিচ্ছে এসব প্রতিষ্ঠান। আগে টাকার বিনিময়ে পরীক্ষার আগে প্রশ্নফাঁস, পছন্দমতো প্রতিষ্ঠানে কেন্দ্র নির্ধারণের অভিযোগের কথা শোনা গেলেও এ বছর এসএসসির ফলাফল ঘোষণার পর এ প্রক্রিয়ায় সেরাপ্রতিষ্ঠানের তালিকায় নাম লেখানোর অভিযোগ ওঠছে জোরেসোরে। বিষয়টি স্বীকার করে, এই অসুস্থ প্রতিযোগিতার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ নিজেই। দুটি প্রতিষ্ঠানের কথা উল্লেখ করে ভবিষ্যতে সেরা প্রতিষ্ঠানের তালিকা না করার ঘোষণাও দেন তিনি।
এ প্রসঙ্গে শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম বলেন, এদেশে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার ওপর এত বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়, যা পৃথিবীর অন্য কোথায় দেয়া হয় না। ফলে শিক্ষার্থী ছাড়াও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রতিযোগিতায় নামে যেভাবেই হোক সেরা প্রতিষ্ঠান হতে হবে এমনটি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। তাছাড়া কোচিং বাণিজ্য এ দেশে যেভাবে চলে তাও কোন দেশে দেখা যায় না। উদাহরণ তুলে ধরে তিনি আরও বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় থাকেন রাজনৈতিক শীর্ষ ব্যক্তিরা। যার কারণে প্রতিষ্ঠানগুলো দুর্নীতিগ্রস্ত হয়ে পড়ে। তাছাড়া সমাজে যে সততার অভাব দেখা দিয়েছে, শিক্ষাক্ষেত্রে তারই প্রমাণ মিলছে বলে মনে করেন এ শিক্ষাবিদ।
অবস্থার পরিবর্তনে সেরা প্রতিষ্ঠানের তালিকা বন্ধ করে দেয়াকে সমর্থন জানিয়েছেন সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম। তিনি আরও বলেন, অনিয়ম বন্ধে সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে। অনিয়মের প্রমাণ পেলে শাস্তি পাবে প্রতিষ্ঠান, এটা সবাইকে জানিয়ে দিতে হবে। কোচিং বাণিজ্য বন্ধ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পরিষদে রাজনীতিকদের না রাখা, এমসিকিউ পদ্ধতি বাতিল ও সৃজনশীল পদ্ধতিকে আরও সুন্দর করতে হবে। সেই সঙ্গে গ্রাম থেকে শহর পর্যন্ত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মান সম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করার উদ্যোগ নেয়ার পরামর্শ দেন এ শিক্ষাবিদ।

এরই মাঝে অসৎ শিক্ষক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী। সেইসঙ্গে এক শ্রেণীর কলঙ্কিত শিক্ষকের অনৈতিক কার্যকলাপ ঠেকাতে পাবলিক পরীক্ষায় এমসিকিউ পদ্ধতি তুলে দেয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়ার ঘোষণাও দিয়েছেন তিনি। রেডিও তেহরান
(ঢাকার নিউজের স্যেজন্যে)

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন