ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

শনিবার, ১৩ জুন, ২০১৫

জামায়াত ছাড়তে আন্তর্জাতিক কোন চাপ নেই.... বিএনপির মুখপাত্র ড.রিপন।

২০ দলীয় জোট থেকে জামায়াত ছাড়ার বিষয়ে আন্তর্জাতিক কোন চাপ নেই বলে জানিয়েছেন বিএনপির মুখপাত্র ও আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপন। বলেছেন, জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও ভোটের। এই জোটে আন্দালিভ রহমান পার্থের বিজেপিও আছে। সাম্যবাদী দলও আছে। তারা তাদের রাজনীতি করে। আর আমরা জিয়াউর রহমানের দর্শনের রাজনীতি করি। জামায়াত ছাড়ার বিষয়ে আন্তর্জাতিক কোন চাপ আমার কাছে অনুভূত হয়নি। আজ বিকালে নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। বি. চৌধুরী মন্তব্যের প্রসঙ্গে আসাদুজ্জামান রিপন বলেন, তিনি বিএনপির প্রতিষ্ঠাকালীন মহাসচিব ছিলেন। তিনি আরেকটি দল করলেও তার দর্শন জিয়াউর রহমানের আদর্শ। তার ওই মন্তব্য একান্তই তার ব্যক্তিগত বিষয়। তবে বিএনপি জামায়াত-নির্ভর দল নয়। বিএনপি জিয়াউর রহমানের দর্শন ও মূলনীতি দিয়ে পরিচালিত হয়। অর্থমন্ত্রীর সমালোচনা করে বিএনপির এই মুখপাত্র বলেন, আবুল মাল আবদুল মুহিত অর্থমন্ত্রী থাকা অবস্থাতেই বাংলাদেশের অর্থনীতিকে বড় ধরনের নৈরাজ্য সৃষ্টি করেছেন। পরে তা আর সামাল দিতে পারেননি। ব্যাংকগুলোকে ফোকলা করে দিয়েছে। যার ফলে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েছে। তিনি বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালীন রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর এমন অবস্থা ছিল না। লাভজনক অবস্থায় ছিল। সোনালী ব্যাংক, বেসিক ব্যাংক এই অবস্থায় পড়ার কথা না। এগুলোকে সরকার একটি হরিলুটে পরিণত করেছে। সাংবাদিকরা এই হরিলুটের বিষয়ে অর্থমন্ত্রীকে জিজ্ঞেস করলে ডাকাত বলেছেন। কিন্তু তিনি এই ডাকাতদের ধরতে পারছেন না কেন? তার ব্যর্থতা কোথায়। আসাদুজ্জামান রিপন বলেন, ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বোর্ড সদস্যরা এই লুণ্ঠনে সহায়তা করেছেন। তৎকালীন বেসিক ব্যাংকের চেয়ারম্যানকে এই অভিযোগে সরিয়ে দেয়া হয়েছে। একই সঙ্গে সোনালী ব্যাংকের যারা হলমার্কের সঙ্গে জড়িত ছিলেন তাদের সরে যেতে সুযোগ দিয়েছে। এদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। তিনি বলেন, এদেরকেই পুনরায় নিয়োগ দেয়া হচ্ছে। কিসের যোগ্যতা বলে এদের আবার পরিচালনা পর্ষদে আনা হচ্ছে। সরকারের জবাবদিহিতা না থাকায় দেশে লুটপাটতন্ত্র চালু হয়েছে। এসব কাজে সরকারের ভূমিকা রয়েছে। আসাদুজ্জামান রিপন বলেন, দেশের জনগণের করের টাকা দিয়ে এই ডাকাতদের পালনের দায়িত্ব নিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। আবুল মাল আবদুল মুহিতই পুরো অর্থনীতিকে ধ্বংস করে দিয়েছেন। এর জন্য তাকে জবাবদিহিতা করতে হবে। সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, সহ-দফতর সম্পাদক আবদুল লতিফ জনি, আসাদুল করিম শাহিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন