ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

মঙ্গলবার, ২ জুন, ২০১৫

নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরকে জামায়াতের অভিনন্দন


ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও পশ্চিমবঙ্গসহ আরো কয়েকটি প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীগণের বাংলাদেশ সফরকে অভিনন্দন জানিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত আমীর মকবুল আহমাদ গতকাল সোমবার বিবৃতি দিয়েছেন।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীসহ কয়েকটি প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীগণ আগামী ৬ ও ৭ জুন বাংলাদেশ সফরে আসছেন। তিনি তাদের এ সফরকে আন্তরিকভাবে অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, ভারত বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশ। ভারতের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক বন্ধুত্বপূর্ণ। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর আসন্ন সফরে বাংলাদেশ ও ভারতের মাঝে বিরাজমান সমস্যার সুষ্ঠু সমাধান হবে বলে বাংলাদেশের জনগণ আশা করে।
তিনি বলেন, আমি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও জনগণের পক্ষ থেকে আশা করছি যে, ভারতের প্রধানমন্ত্রীসহ মুখ্যমন্ত্রীগণের এ সফরের মাধ্যমে দু’দেশের মধ্যে বিদ্যমান সমস্যার সমাধান হবে। ১৯৭৪ সাল থেকে ঝুলে থাকা ছিটমহল বিনিময়, অদখলীয় ভূমি হস্তান্তর, অনিষ্পন্ন সীমানা নির্ধারণ, দু’দেশের ৫২ হাজার ছিটমহলবাসীর নাগরিকত্ব সমস্যার স্থায়ী সমাধান এবং নাগরিক সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত হবে। একই সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, মেঘলায় ও ত্রিপুরার সাথে বাংলাদেশের সীমান্ত বিরোধের চূড়ান্তভাবে সমাধান হবে।
তিনি বলেন, সুদীর্ঘকালযাবত ঝুলে থাকা তিস্তা নদীর পানির ন্যায্য হিস্যা বাংলাদেশ পাবে বলে দেশের জনগণ আশা করে। সেই সঙ্গে টিপাইমুখ বাঁধ নির্মাণ বন্ধ, সীমান্তে প্রতিনিয়ত বিএসএফের গুলীতে বাংলাদেশী মানুষ হত্যা বন্ধের ব্যাপারে ভারত কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রীর আসন্ন বাংলাদেশ সফরের ফলে দু’দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরো শক্তিশালী হবে। দু’দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক বৃদ্ধি পাবে। এ সফর দু’দেশের জনগণের আশা-আকাক্সক্ষা ও প্রত্যাশা পূরণে সক্ষম হবে এবং প্রতিবেশী দু’টি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ নিজ নিজ স্বার্থ অক্ষুন্ন রেখে পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে উন্নতি ও সমৃদ্ধির দিকে এগিয়ে যাবে।
তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন