ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

মঙ্গলবার, ১৬ জুন, ২০১৫

উত্তর-পূর্বে জঙ্গী নির্মূলে এবার অভিযান বাংলাদেশে’ শিরোনামে প্রকাশিত খবরে জামায়াতের উদ্বেগ

১৫ জুন ২০১৫,সোমবার: ভারতীয় পত্রিকার বরাত দিয়ে বাংলাদেশের কয়েকটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় ‘উত্তর-পূর্বে জঙ্গী নির্মূলে এবার অভিযান বাংলাদেশে’ শিরোনামে আজ সোমবার প্রকাশিত খবরে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
দলের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল ডাঃ শফিকুর রহমান আজ এক বিবৃতিতে এ উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের কয়েকটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় ‘উত্তর-পূর্বে জঙ্গী নির্মূলে এবার অভিযান বাংলাদেশে’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। ভারতীয় পত্রিকার বরাত দিয়ে ওই খবরে ‘ভারতের বিদ্রোহীরা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে’ এ অজুহাতে জঙ্গি নির্মূলের নামে ভারত সরকারের বাংলাদেশে অভিযানের কথা বলা হয়েছে।
কয়েকদিন পূর্বে ভারতীয় সেনাবাহিনী প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারে অভিযান চালিয়েছে। এখন সন্ত্রাস দমনের নামে বাংলাদেশে ভারতীয় অভিযানের উল্লিখিত খবরে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। বাংলাদেশ ও ভারত দু’টি স্বাধীন-সার্বভৌম প্রতিবেশী দেশ। দু’দেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বিদ্যমান। পাস্পরিক আলোচনা ও সহযোগিতার মাধ্যমে দু’দেশের সমস্যার সমাধান হবে এটাই জনগণের প্রত্যাশা।
জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভারত সংশ্লিষ্ট আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি বা নিরাপত্তার ব্যাপারে কোনো সমস্যার সৃষ্টি হলে সে বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারকেই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। বাংলাদেশ এ বিষয়ে সতর্ক রয়েছে বলে আমাদের বিশ্বাস। এ বিষয়ে কোনো তথ্য থাকলে ভারত বাংলাদেশকে সরবরাহ করতে পারে কিংবা প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিতে পারে। কিন্তু কোনো অবস্থাতেই নিরাপত্তার যুক্তি দেখিয়ে বাংলাদেশে অভিযান চালানোর কোনো সুযোগ নেই। এটা বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রতি এক ভয়াবহ হুমকি।
বাংলাদেশের জনগণের অবস্থান সব ধরেনের সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে একেবারেই স্পষ্ট। বাংলাদেশের জনগণ মনে করে ভারত বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে তাদের সাথে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে যথাযথ প্রতিকারের জন্য বাংলাদেশ সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে। এর বাইরে গিয়ে ভারত বাংলাদেশের ওপর সেনা অভিযানের উদ্যোগ গ্রহণ করলে তার পরিণতি হবে উভয় দেশের জন্য অত্যন্ত খারাপ। আমরা আশা করি ভারত সরকার যে কোন ধরনের অনাকাঙ্খিত সিদ্ধান্ত গ্রহণ থেকে বিরত থাকবেন। বিজ্ঞপ্তি।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন