শহীদি কাফেলার প্রিয় ভাইয়েরা,
আসসালমু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।
* জামায়াতের সাথে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, তারাবিহ সহ নফল ইবাদাত বেশী পরিমাণে আদায় করুন।
* ১ থেকে ১০ রমজান দাওয়াতি অভিযানে ব্যক্তিগতভাবে কমপক্ষে ৫ জন ছাত্রের কাছে আন্দোলনের দাওয়াত পৌছানো ও ২ জন সমর্থক বানানোর চেষ্টা করুন।
* দাওয়াতি অভিযানে অনৈতিকতা, নগ্নতা, অশ্লীলতা ও ইসলামবিরোধী যাবতীয় কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তুলুন।
* এ মাসেই কমপক্ষে পুরো কুরআন একবার অর্থসহ তেলাওয়াত করার চেষ্টা করুন।
* অর্থ ও ব্যাখ্যাসহ নিম্নোক্ত আয়াতসমূহ অধ্যয়ন করুন এবং মুখস্থ করার চেষ্টা করুন। (সুরা বাকারা: ১৮৩-১৮৫, ১৫৩-১৫৭, সূরা মূমিনুন: ১-১১, সূরা আল হাক্কাহ: ১৯-২৯)
* সালাত ও সাওম সংক্রান্ত হাদিস অধ্যয়নের পাশাপাশি ‘‘রিয়াদুস সালেহীন’’ প্রথম খন্ড অধ্যয়ন সম্পন্ন করতে চেষ্টা করুন।
* স্ব স্ব মসজিদে নামাজের আগে ও পরে কুরআন-হাদিস ও মাসলা-মাসায়েল থেকে বিভিন্ন অংশ পেশ করার চেষ্টা করুন।
* শেষ দশকে লাইলাতুল কদরের মত মহিমান্বিত রাতের কল্যাণ প্রাপ্তির আশায় সর্বোচ্চ ইবাদত করার চেষ্টা করুন।
আসসালমু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।
মহান আল্লাহর অপার দান মাহে রমজান রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের অনবদ্য সম্মিলন ঘটেছে এ মাসেই। তাইতো আল্লাহপ্রেমী ঈমানদারদের তাকওয়া বা আল্লাহভীতি অর্জনের এটাই সর্বোত্তম সুযোগ। সূরা আল বাকারার ১৮৩ নম্বর আয়াতে সে সুরই বেজে উঠছে যা আন্দোলিত করে হৃদয়তন্ত্রিকে। হে ঈমানদারগণ, তোমাদের ওপর সাওম ফরজ করা হয়েছে যেমনি ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর, যেন তোমরা পূর্ণ তাকওয়া অর্জন করতে পার।
সাওম আমাদেরকে যেমন ক্ষুধায় কাতর, দুঃখী মানুষের প্রতি মমত্ববোধ জাগিয়ে তোলে তেমনি শিক্ষা দেয় ধৈর্য, একনিষ্ঠতা, ত্যাগ, সহমর্মিতা, ভ্রাতৃত্ববোধ ও সহানুভূতি: প্রেরণা জোগায় শোষণ, ক্ষুধা, দরিদ্রতা ও বৈষম্যমুক্ত একটি আদর্শিক সমাজ গড়ার। আর রমজান মাসেই বদর প্রান্তরে ইসলামবিরোধী শক্তির কুপোকাত হওয়ার ইতিহাস উদ্বুদ্ধ করে সকল ইসলামবিরোধী শক্তির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার।
সুপ্রিয় দ্বীনি ভাই
মাহে রমজান ইসলামী আন্দোলনের কর্মীদের অনবদ্য প্রশিক্ষণের মাস। কেন্দ্রীয় পরিকল্পনার আলোকে কুরআন শিক্ষার মাস হিসেবে মাহে রমজানকে গ্রহণ করা হয়েছে। জ্ঞানার্জন, আত্মগঠন ও আদর্শিক সমাজ বিনির্মাণের দীপ্ত শপথে উজ্জীবিত হয়ে এ মাসে নিম্নোক্ত নসিহতসমূহ পালন করার ব্যাপারে আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি:
* পূর্ণ দ্বীনি অনুভূতির সাথে রমজানের সিয়াম পালন করুন।* জামায়াতের সাথে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, তারাবিহ সহ নফল ইবাদাত বেশী পরিমাণে আদায় করুন।
* ১ থেকে ১০ রমজান দাওয়াতি অভিযানে ব্যক্তিগতভাবে কমপক্ষে ৫ জন ছাত্রের কাছে আন্দোলনের দাওয়াত পৌছানো ও ২ জন সমর্থক বানানোর চেষ্টা করুন।
* দাওয়াতি অভিযানে অনৈতিকতা, নগ্নতা, অশ্লীলতা ও ইসলামবিরোধী যাবতীয় কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তুলুন।
* এ মাসেই কমপক্ষে পুরো কুরআন একবার অর্থসহ তেলাওয়াত করার চেষ্টা করুন।
* অর্থ ও ব্যাখ্যাসহ নিম্নোক্ত আয়াতসমূহ অধ্যয়ন করুন এবং মুখস্থ করার চেষ্টা করুন। (সুরা বাকারা: ১৮৩-১৮৫, ১৫৩-১৫৭, সূরা মূমিনুন: ১-১১, সূরা আল হাক্কাহ: ১৯-২৯)
* সালাত ও সাওম সংক্রান্ত হাদিস অধ্যয়নের পাশাপাশি ‘‘রিয়াদুস সালেহীন’’ প্রথম খন্ড অধ্যয়ন সম্পন্ন করতে চেষ্টা করুন।
* স্ব স্ব মসজিদে নামাজের আগে ও পরে কুরআন-হাদিস ও মাসলা-মাসায়েল থেকে বিভিন্ন অংশ পেশ করার চেষ্টা করুন।
* শেষ দশকে লাইলাতুল কদরের মত মহিমান্বিত রাতের কল্যাণ প্রাপ্তির আশায় সর্বোচ্চ ইবাদত করার চেষ্টা করুন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন